ব্রেস্ট ফিডিং এর সময় ভুলেও খাবেন না এই খাবার Breastfeeding what to eat and what to avoid
ভালো থাকবে মা ও সন্তান, মেনে চলতে হবে উপকারী ও অপকারী খাবারের তালিকা।
অ্যালকোহল
ঘন ঘন এবং অত্যধিক অ্যালকোহল গ্রহণ করতে থাকলে মাতৃদুগ্ধ উৎপাদন কমে যেতে পারে এবং বাচ্চাদের স্বাস্থ্যের উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। তাই, অ্যালকোহল খাওয়া (মদ্যপান)বন্ধ করতে হবে ।
প্রসেসড ফুড(প্রক্রিয়াজাত খাবার)
প্রসেসড ফুড,ফাস্ট ফুড খেতে কম বেশি সকলেই ভালবাসে। তবে, এর করাণে একাধিক সমস্যা দেখা দিতে পারে। বিশেষজ্ঞদের মতে এই ধরনের প্রক্রিয়াজাত খাবারে রয়েছে সুগার, ফ্যাট ও নুনের ভাণ্ডার। আর এই প্রতিটি উপাদানই কিন্তু শরীরের জন্য ক্ষতিকর । তাই ব্রেস্টফিড করার সময় এই ধরনের খাবার এড়িয়ে চলাটাই বুদ্ধিমানের কাজ।
সামুদ্রিক মাছ
মাছ অত্যন্ত উপকারী প্রোটিন। বিশেষত, সামুদ্রিক মাছে মজুত থাকে পর্যাপ্ত পরিমাণে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড। আর এই উপাদান কিন্তু শিশুর মস্তিষ্ক বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তবে, সামুদ্রিক মাছে পারদ সহ অন্যান্য ভারী ধাতু থাকে। তাই ব্রেস্টফিড করার সময় সামুদ্রিক মাছ এড়িয়ে চলাই ভাল।
কফির নেশা
কফির নেশা নেই এমন মানুষ খুব কম আছে। তবে জানলে অবাক হয়ে যাবেন, ব্রেস্টফিড করার সময় এই পানীয় বেশি পরিমাণে খেলেও খুবই সমস্যা হতে পারে। এমনকী আপনার পাকস্থলী থেকে কফির অংশ পৌঁছে যেতে পারে ব্রেস্টমিল্কে।মা শিশু মাতৃ দুগ্ধের সাথেই পান করতে পারে। যা শিশুর ঘুমের সমস্যা তৈরি করতে পারে।
পেপারমিন্ট(পুদিনা পাতা)
পেপারমিন্ট(পুদিনা পাতা) এবং পার্সলে পাতা অ্যান্টিগ্যাল্যাকটাগোগস থাকে, তাই তা বেশি খেলে মাতৃদুগ্ধ উৎপাদন অনেক কমে যায়। ফলে সন্তানের খাদ্য সংকট হতে পারে।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
Thanks for your time to comment and ; no spam link please.